নিজেকে নিজেই তুমি
কর আশীর্বাদ ।
ভ্রান্ত হৃদয়ে তুলে ধর,
নতুন স্বপ্ন দেখার সাধ ।
শানিত করো, তীক্ষ্ণ করো
করো প্রবলিত;
স্বপ্নের মত অনন্ত করো-
লেখনীর ভাষা তোমার !
হয়ে ওঠো উদ্ভাসিত,
বেদনায় ঢালো আকাশের যত নীল !
সেই সাথে তার
সুখেরে কর, সুমধুর স্বপ্নীল ।
আনো তুমি এবার
নতুন স্বপ্ন দেখার দিন ।
বিলয়ের ভয় যত,
সব এক এক হোক লীন ।
প্রাণহীন শহরের কোলাহলে
আনো স্বস্তির নিঃশ্বাস;
দেখ, পেছনে আমরা আছি
সাথে আছে বিমুগ্ধ বিশ্বাস ।
দৃপ্ত পায়ে চল, সামনের পানে ।
ওই যে দূরের তারা,
একদিন আসবে ওরা তোমার চরণে !
সেই অপেক্ষায়,
চিরদিনের লেখনী তোমার;
জেগে থাক অলঙ্ঘ্য পাদদেশে ।
ভয় যত হারাবার,
দলে যাক সে শুধু হেসে ।
আমরা শুধু চেয়ে দেখি-
তোমার পথ চাওয়া,
স্বপ্নের পথে পথে
নতুনের গান গাওয়া ।
তারিখ: ০৬/০৯/০৯
বন্ধুরা, আমি ঠিক করেছি এখন থেকে কবিতার শানে নূযুলটা দিয়ে দেব
তো এই কবিতা লেখার কারণটা বলি । একবার মাথায় কি উঠল আত্নজীবনী লিখব । তো নিজেকে নিজেই আশীর্বাদ করার কথা মাথায় আসল । আমি লিখলাম এই লাইন কটি
নিজেকে নিজেই তুমি
কর আশীর্বাদ ।
শানিত করো, তীক্ষ্ণ করো
করো প্রবলিত;
লেখনীর ভাষা তোমার !
বেদনায় ঢালো আকাশের যত নীল !
সেই সাথে তার
সুখেরে কর, সুমধুর স্বপ্নীল ।
এই কটি লিখে আরো চারপৃষ্টা আত্নজীবনী লিখলাম । কিন্তু পরের দিন পরে দেখি এই লাইনগুলো আমার খুব ভালো লেগেছে । কী স্বপ্ন স্বপ্ন ব্যাপার । তাই প্ল্যান করা- লেখ কবিতা, দুদিন পরে বের হল এই কবিতাটা । মজার না???